প্রতিদিন 400 টাকা ইনকাম - রিয়েল টাকা ইনকাম করুন

আপনারা অনেকেই প্রতিদিন 400 টাকা ইনকাম করার পথ খুঁজছেন! আপনি যদি রিয়েল টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আমরা আপনাকে সম্পূর্ণ নির্দেশনা দিব এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে। এখনকার এই যুগে মানুষ ঘরে বসে প্রতিদিন 400 টাকা ইনকাম করছেন। এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনিও জানতে পারবেন কিভাবে আপনি ঘরে বসে প্রতিদিন রিয়েল টাকা ইনকাম করা যায়।
রিয়েল টাকা ইনকাম করুন
অনলাইন থেকে প্রতিদিন 400 টাকা ইনকাম করা কিন্তু কোন কঠিন ব্যাপার নয়। আবার অনেকের কাছে কঠিন ব্যাপার। কারণ তারা জানে না সঠিক উপায় কিভাবে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে হয়। তো চলুন বেশি দেরি না করে আমরা ধাপে ধাপে দেখে নেই কিভাবে টাকা ইনকাম করা সম্ভব তার বিস্তারিত।

সূচিপত্র - প্রতিদিন 400 টাকা ইনকাম

কিভাবে প্রতিদিন 400 টাকা ইনকাম করা যায়

কিভাবে প্রতিদিন 400 টাকা ইনকাম করা যায়
অনেকেই তো টাকা ইনকাম করেন। কিন্তু আপনি কি জানেন আপনি কিন্তু চাইলেই ঘরে বসে খুব সহজেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন। শুধুমাত্র বাহিরে কাজ করলেই যে টাকা ইনকাম হবে তা কিন্তু নয়। ঘরে বসেও খুব সহজে টাকা ইনকাম করা যায়। তবে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাকে জানতে হবে এই ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়।

বিশেষ করে যারা শিক্ষার্থী বন্ধুরা রয়েছেন তারা কিন্তু এই আর্টিকেলটি যদি সম্পূর্ণ পড়েন তাহলে এখান থেকে টাকা ইনকাম করাটা বেশ কয়েকটি উপায় জানতে পারবেন। আপনি যদি একজন শিক্ষার্থী না হোন আপনি যদি গৃহবধূ অথবা অন্যান্য কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখেন অথবা চাকরি করেন তাহলে কিন্তু আপনি মাত্র কয়েক ঘন্টা সময় দিয়ে এই কাজটি করে এখান থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

প্রতিদিন 400 টাকা ইনকাম করার জন্য, আপনাকে সবসময় সময় দিতে হবে না আপনি যদি অন্যান্য কাজ করেন অন্যান্য কাজের পাশাপাশি কিন্তু এই কাজগুলি করে এখান থেকে প্রতিদিন টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, আমিতো খুবই ব্যস্ত মানুষ আমি চাকরি করি আমি পড়াশোনা করি আমি অন্যান্য কাজ করি তাহলে আমি কিভাবে এখান থেকে ইনকাম করতে পারব!

আসলে কি প্রতিদিন 400 টাকা ইনকাম করা সম্ভব?

হ্যাঁ আসলেই প্রতিদিন 400 টাকা ইনকাম করা সম্ভব যদি আমার নিচের দেওয়া কাজগুলো আপনি সঠিকভাবে করতে পারেন. তবে অবশ্যই আপনার একটি ডিজিটাল ডিভাইস এবং আপনার ডিজিটাল ডিভাইস এই ইন্টারনেট কানেকশন প্রয়োজন হবে। আমরা নিচে দশটি (১০) কার্যকর উপায় আপনাকে বলব যে উপায়গুলো অনুসরণ করে, যে কাজগুলো করে আপনি খুব সহজেই এখান থেকে কিছু পরিমাণ ইনকাম করতে পারবেন।

অনলাইনে ইনকাম করার ৫ টি উপায়

অনলাইনে ইনকাম করার ৫ টি উপায়
অনলাইনে কাজ করে টাকা ইনকাম করার অনেক সহজ সহজ মাধ্যম রয়েছে। অনেকেই এই মাধ্যমগুলো না জানার কারণেই টাকা ইনকাম করতে পারছে না। আমি আপনাদেরকে আজকে সেই সকল অনলাইন ইনকাম করার ৫ টি উপায় জানাবো। আপনার মনে হয়তো প্রশ্ন আসতে পারে আসলেই অনলাইনে ইনকাম করার তো আরো হাজার হাজার উপায় রয়েছে তাহলে আপনি ৫টি উপায় কেন বলবেন।


আমি আপনাদেরকে ৫টি উপায়ে এই কারণে বলবো এই ৫ টি উপায় যদি আপনি অনলাইনে কাজ শুরু করেন তাহলে ১০০ পার্সেন্ট অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। অনলাইনে কাজ তো অনেক কাজ রয়েছে কিন্তু টাকা ইনকাম করতে পারে কয়জন। আর অনলাইনে টাকা ইনকাম করার যেহেতু অনেক উপায় রয়েছে সে সকল উপায় একেবারেই তো বলা আর সম্ভব হয় না।

এই কারণে আমি আপনাদেরকে অনলাইনে ইনকাম করার ৫ টি উপায় জানাবো। কোন সাইটে কিভাবে কাজ করবেন! কিভাবে সেখান থেকে ইনকাম করবেন আসলেই কাজ জানা প্রয়োজন কিনা! কতটা আপনার অভিজ্ঞতা যোগ্যতা থাকা প্রয়োজন, তার সকল বিস্তারিত নিয়ে নিচে আলোচনা করলাম। সম্পূর্ণ যদি আপনি পড়েন তাহলে প্রতিদিন 400 টাকা ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজে।

ড্রপশিপিং করে ইনকাম

ড্রপশিপিং করে ইনকাম
আপনি যদি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে ইনকাম করার জন্য ব্যবসা খুবই একটি ভালো আইডিয়া হতে পারে। বর্তমানে ব্যবসা বিজনেস করার জন্য আপনাকে অফলাইনে শুধু দোকান দিতে হয় না আপনি চাইলে অনলাইনেও কিছু ব্যবসা করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে আসলে আমার তো কোন প্রোডাক্ট নেই তাহলে আমি কিভাবে অনলাইনে ব্যবসা শুরু করব। আমি আপনাকে তাহলে বলতে চাই আপনি যদি অনলাইনে ব্যবসা করতে চান তাহলে কোন প্রকার ইনভেস্ট ছাড়াই কোন প্রকার খরচ ছাড়াই আপনি ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

আপনাকে পণ্য কিনে আপনার বাসায় রাখতে হবে না আপনি অন্যের পণ্য দিয়ে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আর সহজে বেশি টাকা ইনকাম করার জন্য অনলাইন ব্যবসা সবথেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি অর্থের সমস্যা থাকে যে আমি পণ্য কিনতে পারতেছি না বা, অন্যান্য খরচ চালাতে পারছি না তাহলে আপনার জন্য সবথেকে সহজ মাধ্যম হতে পারে ড্রপশিপিং করা।

ড্রপশিপিং মানে হল আপনি কোন প্রকার পণ্য বা কোন প্রোডাক্ট ইস্টক না রেখে অনলাইনে দোকান দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যদি ড্রপশিপিং করেন তাহলে আপনি যদি কোন অর্ডার পান তাহলে আপনাকে সে পণ্যটি ডেলিভারির কোন ঝামেলা পোহাতে হবে না।

আপনি শুধু অনলাইনে অর্ডার গ্রহণ করবেন এবং আপনি গ্রাহকের হয়ে অর্ডার করে দিবেন। কিভাবে শুরু করবেন তার একটি গাইডলাইন নিচে দেওয়া হল নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করে আপনি নিজেই ড্রপশিপিং করে ইনকাম করতে পারেন।

ড্রাপশিপিং কাজ শুরু করে ইনকাম

আপনি যদি অনলাইনে ব্যবসা শুরু করতে চান আপনি যদি অনলাইনে ইনকাম করতে চান কোন প্রকার ইনভেস্ট ছাড়াই তাহলে ড্রপ শিপিং কাজ শুরু করে ইনকাম করতে পারেন। ড্রপ শিপিং কাজ করে ইনকাম করতে হলে আপনাকে প্রথমেই একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। আর ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য আপনাকে কোন প্রকার খরচও করতে হবে না আপনি ফ্রিতে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন।

ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য আপনাকে কোন ডেভেলপার হতে হবে না অথবা আপনাকে কোন প্রকার কোডিং জানতে হবে না। একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা হয়ে গেলে সেখানে আপনি প্রোডাক্ট এর ছবি আপলোড করবেন এরপরে সেখানেই কাস্টমার এনে তাদের থেকে অর্ডার গ্রহণ করবেন। আপনি হয়তো পুরো প্রক্রিয়াটি বুঝতে পারেননি এ কারণে নিজে বড় প্রক্রিয়াটি ধাপে ধাপে সাজিয়ে দেওয়া হল।

১. একটি অনলাইন স্টোর তৈরি করুন

ড্রপশিপিং করে ইনকাম শুরু করতে হলে প্রথমে আপনাকে একটি অনলাইন স্টোর তৈরি করতে হবে।Shopify , WooCommerce (WordPress), Wix ইত্যাদি ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই একটি ফ্রিতে ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন।

2. ড্রপশিপিং সাপ্লায়ার বেছে নিন

যাদের থেকে আপনি পণ্য নিয়ে অন্যদের কাছে বিক্রয় করবেন তাদের প্রথমে বেছে নিন। বর্তমানে অনলাইনে অনেক ড্রাগসেপিং সাপ্লায়ার আছে আপনি সেখান থেকে আপনার ইচ্ছামত ড্রপশিপিং সাপ্লায়ার বেছে নিন। যেমনঃ
  • Shopify
  • Spocket
  • CJ Dropshipping
  • AliExpress
উপরোক্ত এই কয়েকটি সাপ্লায়ার আপনি ব্যবহার করতে পারেন অথবা আপনি লোকাল সাপ্লায়ার ও বেছে নিতে পারেন বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক লোকাল সাপ্লায়ার রয়েছে সেখান থেকে আপনার পছন্দ মতন যে কোন সাপ্লাইয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।


বাংলাদেশের লোকাল সাপ্লায়ার দের সাথে বিজনেস করতে হলে তাদের সঙ্গে সরাসরি গিয়ে কথা বলতে হবে। অথবা আপনি যদি অনলাইনে শুরু করেন তাহলে কারো সঙ্গে কথা বলতে হবে না সেখানে সিস্টেম রয়েছে সেখান থেকে শুরু করতে পারবেন। বাংলাদেশের আরও একটি জনপ্রিয় সাপ্লায়ার হলো দারাজ।

৩. পনার ই-কমার্স ওয়েবসাইটে প্রোডাক্ট যুক্ত করুন

দ্বিতীয় ধাপে এসে আপনি যে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করলেন সেই ওয়েবসাইটে এখন আপনাকে প্রোডাক্ট যুক্ত করতে হবে। আপনি অনলাইনে যে জিনিসগুলো বিক্রি করতে চান সেগুলো যুক্ত করুন। যেমনঃ শাড়ি, লুঙ্গি, মেকআপ, লিপস্টিক ইত্যাদি। আপলোড করার সময় অবশ্যই দাম সহকারে এবং ছবিসহকারে আপলোড করবেন। এবং সেখানে অবশ্যই প্রোডাক্ট লিস্ট তৈরি করে রাখবেন।

আপনি যে ই-কমার্স ওয়েবসাইটটি তৈরি করলেন সেখানে প্রোডাক্ট এর ছবি এবং বিস্তারিত উল্লেখ করার সময় আপনি যতটুকু লাভ করতে চান সেই লাভ সহকারে পণ্যের দাম বসিয়ে দিবেন। যেমন একটি প্রোডাক্ট এর অরজিনালি প্রাইস যদি ১০০ টাকা হয় তাহলে আপনি সেখানে আপনার ওয়েবসাইটে ১১০ টাকা রাখতে পারেন।

৪. মার্কেটিং করুন

আপনার একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা সম্পূর্ণ হয়েছে এবং আপনার সাপ্লায়ার ও প্রস্তুত। এবং আপনার ওয়েবসাইটে আপনি যথেষ্ট পণ্য আপলোড করেছেন। এখন আপনার ই-কমার্স ওয়েবসাইটটি পুরোপুরি প্রস্তুত পণ্য বিক্রয় করার জন্য। তাহলে পরবর্তী ধাপে এসে আপনাকে মার্কেটিং করতে হবে। আপনি আপনার ওয়েবসাইটে যে সকল পণ্য আপলোড করেছেন সেই সকল পণ্য দিয়ে মার্কেটিং শুরু করতে পারেন অথবা আপনার ওয়েবসাইট থেকে মার্কেটিং করছেন।

মার্কেটিং বলতে এখানে প্রচার প্রচারণা চালানোর কথা বলা হয়েছে। কারণ আপনার যেহেতু একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে পণ্য আপলোড করেছেন। কিন্তু লোকজন যদি জানতে না পারে সে ক্ষেত্রে তো আপনার সেই সাইট থেকে কেউ পণ্য অর্ডার করবে না। আর লোকদেরকে জানানোর জন্য প্রয়োজন মার্কেটিং করা।

আপনি ফেসবুক / ইনস্টাগ্রাম অ্যাডস ( অ্যাড ক্যাম্পিং চালাতে সামান্য পরিমাণ অর্থ খরচ হতে পারে ) ব্যবহার করে মার্কেটিং চালাতে পারেন। এছাড়াও আপনি গুগল অ্যাডস ব্যবহার করতে পারেন। অথবা ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং।

৫. অর্ডার আসলে সাপ্লায়ার কে জানিয়ে দিন

আপনার ই-কমার্স ওয়েবসাইটে যখন অর্ডার আসতে শুরু করবে তখন আপনি সেই অর্ডারগুলো নিয়ে সাপ্লাইয়ার দের কে ফরওয়ার্ড করে দিন। সাপ্লায়াররা পণ্য হোম ডেলিভারি অথবা কাস্টমাররা যেখানে ডেলিভারি চাইবেন সেখানে ডেলিভারি দিবেন। এবং এখানে আপনাকে প্যাকেটিং অথবা প্রডাক্ট/পণ্য ডেলিভারির জন্য চিন্তা করতে হবে না।

নিজের ব্লগ ওয়েবসাইট থেকে আয় করুন

নিজের ব্লগ ওয়েবসাইট থেকে আয় করুন
আপনি চাইলে কিন্তু নিজের একটি ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন। ব্লগ ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করার জন্য প্রথমেই আপনাকে প্রতিদিন কনটেন্ট পাবলিশ করতে হবে। এখানে আপনি প্রতিদিন দুই তিন ঘন্টা সময় দিয়ে কাজ করতে পারেন। আপনি যদি এখানে এক থেকে দুই মাস সময় দেন তাহলে আপনি প্রতিদিন 400 টাকা ইনকাম করতে পারবেন এবং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আপনার ইনকাম বৃদ্ধি পেতে থাকবে।

নিজের ব্লগ ওয়েবসাইট থেকে আয় করার প্রক্রিয়া

নিজের ব্লগ ওয়েবসাইট থেকে আয় করার জন্য আপনাকে কাজটি ভালোভাবে সম্পূর্ণ করতে হবে। আপনি যদি একটু ব্লগিং ওয়েবসাইট থাকে তাহলে সেখান থেকে আপনি বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম করতে পারবেন। একটি ব্লগিং ওয়েবসাইট দিয়ে বিভিন্ন মাধ্যমে ইনকাম করা যায়। যেমনঃ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং গুগল এডসেন্স কোর্স বিক্রয় ইত্যাদি। নিজের ব্লগ ওয়েবসাইট থেকে আয় করার প্রক্রিয়ার নিচে দেওয়া হল।

১. পছন্দমত একটি বিষয় নির্বাচন করুন

আপনি যদি নিজেকে ব্লকিং ওয়েবসাইট দিয়ে ইনকাম করতে চান তাহলে পছন্দ মতো একটি বিষয় নির্বাচন করুন। আপনার প্রথম কাজ হবে আপনি কোন বিষয় নিয়ে কাজ করতে চান সে বিষয়টি নির্বাচন করা। যেমন আপনি যে ধরনের আর্টিকেল লিখতে চান সেটি নির্বাচন করুন।

ব্লগিং শুরু করে ইনকাম করার জনপ্রিয় কিছু বিষয়ঃ অনলাইন ইনকাম, ইনফরমেশন এন্ড টেকনোলজি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, ভ্রমণ ইত্যাদি। তবে এমন বিষয় নির্বাচন করবেন যে বিষয়ে আপনি দক্ষ। যে বিষয়ে আপনার সঠিক জ্ঞান রয়েছে। যে বিষয়গুলো সম্পর্কে আপনি অন্যদেরকে ভালোভাবে তথ্য দিতে পারবেন। আপনার জ্ঞান অনুযায়ী আপনি নিস বা বিষয় নির্বাচন করবেন।

২. একটি ডোমেন এবং হোস্টিং কিনুন

ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য প্রথমে আপনাকে অনলাইনে জায়গা কিনতে হবে। আর অনলাইনে এই জায়গা কে নাকি আমরা ডোমেন এবং হোস্টিং কিনা বলি। এখানে ডোমেইন মানে হল একটি নাম বা একটি ঠিকানা যেখানে যে নামটাই লিখলে আপনার ওয়েবসাইট অন্যরা খুঁজে পাবেন। এবং এখানে হোস্টিং হলো জায়গা যে জায়গাতে আপনার বিভিন্ন কনটেন্ট বা আপনার বিষয়বস্তুগুলো থাকবে।

আপনি যদি আপনি যদি ব্লগার দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করেন সে ক্ষেত্রে শুধুমাত্র ডোমেইন কিনলেই হয়। হোস্টিং ব্লগার ফ্রিতে দিয়ে থাকে। আপনি এখানে আনলিমিটেড জায়গা পাবেন। কিন্তু আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেস অথবা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেন সেক্ষেত্রে আপনাকে ডোমেইন এবং হোস্টিং এ দুটো কিনতে হবে।

আপনি যদি ব্লগারের মাধ্যমে ওয়েবসাইট তৈরি করতে চান সে ক্ষেত্রে শুধুমাত্র ডোমেইন কিনুন। আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেস এর মাধ্যমে ওয়েবসাইট তৈরি করতে চান সে ক্ষেত্রে তাহলে একটি ডোমেন এবং হোস্টিং কিনুন। আপনার সাইটের নাম অবশ্যই প্রফেশনাল মানে হতে হবে যেখানে আপনার usrnam.com হতে হবে। ডোমেইন কেনার জন্য সবথেকে সুরক্ষিত এবং সব থেকে বিশ্বস্ত একটি প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে নেমচিপ (Namecheap).

৩. Blogger বা WordPress দিয়ে সাইট তৈরি

একটি ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য আপনার ডোমেইন এবং হোস্টিং প্রয়োজন। এবং আপনি যদি দুইটি কিনে থাকেন তাহলে এখন আপনাকে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। আপনি কোন প্রকার কোডিং জানা ছাড়াই একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। Blogger বা WordPress দিয়ে সাইট তৈরি করুন! এক্ষেত্রে আপনার কোন প্রকার কোডিং জানতে হবে না এবং আপনার ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে হবে না। আপনি চাইলে আপনার ওয়েবসাইটটি ইচ্ছে মত কাস্টমাইজ করে নিতে পারবেন তবে আপনি কাস্টমাইজ না করলেও ইনকাম করতে পারবেন।

আপনি যদি ব্লগারের মাধ্যমে ওয়েবসাইট তৈরি করেন সে ক্ষেত্রে ফ্রিতেই ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন। ওয়েবসাইট তৈরি করা খুবই সহজ এবং অল্প টাকা খরচ করেই এখানে ওয়েবসাইট দাঁড় করানো যায়। আপনি যখন ওয়ার্ডপ্রেসের মাধ্যমে ওয়েবসাইট তৈরি করবেন তখন আপনাকে অনেক টাকা খরচ করতে হবে। এখানে প্রত্যেকটা জিনিসের জন্যই আপনাকে খরচ করতে হয়।

আমি নিচে ব্লগারের মাধ্যমে ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখান থেকে ইনকাম করি। আপনাদের জন্য আমার সাজেস্ট থাকবে আপনি যদি প্রথম হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই প্রথমে ব্লগারের মাধ্যমে ওয়েবসাইট তৈরি করে আপনাকে ব্লগিং শুরু করা উচিত।

৪. নিয়মিত মানসম্মত কনটেন্ট পাবলিশ করুন

আপনার একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা হয়ে গেলে আপনি নিয়মিত মানসম্মত কনটেন্ট পাবলিশ করুন। একটি কনটেন্ট এর মধ্যে আপনি হেডিং ওয়ান হেডিং টু এবং সাডিং রাখবেন। আর্টিকেল সম্পূর্ণভাবে লেখা হয়ে গেলে আর্টিকেলটি ভালোভাবে এসিও করবেন।

এতে করে আপনার আর্টিকেলটি গুগোল এ রেংক করবেন সেখান থেকে ভালো পরিমান ট্রাফিক পাবেন। আপনার আর্টিকেলটি কমপক্ষে ৮০০ থাকে ২০০০ শব্দের হতে হবে। আপনি যখন আর্টিকেল লিখবেন অবশ্যই অন্য কোথাও দেখে দেখে বা হবু কবে পেস্ট করবেন না আপনার নিজের মতো করে কনটেন্টি লিখবেন।

৫. Google Search Console ও Analytics কানেক্ট করুন

আপনার ওয়েবসাইট থেকে গুগলে খুঁজে পাওয়ার জন্য আপনার কন্টেন্টগুলোকে google এর রেংক করার জন্য গুগল সার্চ কন্ট্রোল ও এনালিটিক্স কানেক্ট করুন। আপনি যদি গুগল সার্চ করেন তাহলে আপনার ওয়েবসাইট দিয়ে যুক্ত না করেন তাহলে কিন্তু আপনার কন্টেনগুলো কখনো আমি গুগলের প্রকাশিত হবে না। আপনার ওয়েবসাইট থেকে করার জন্য আপনার ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করার জন্য পুরোপুরি ভাবে প্রস্তুত করার জন্য আপনার ওয়েবসাইট থেকে Google Search Console কানেক্ট করুন।

৬. গুগল এডসেন্স কানেক্ট করুন

আপনার ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করার জন্য আপনাকে google এডসেন্স কানেক্ট করতে হবে। গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে আপনি প্রতিনিয়ত ইনকাম করতে পারবেন। আপনার ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করার জন্য গুগল এডসেন্স কানেক্ট করুন। আপনার ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্সের এপ্রুভ পেয়ে গেলে আপনার ইনকাম শুরু হবে।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করুন

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করুন
আপনি যদি অনলাইন থেকে সহজে ইনকাম করার উপায় খুঁজে থাকেন তাহলে সবথেকে ভালো হবে। কারণ এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে কোন প্রকার কাজের পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে না। আপনি শুধুমাত্র কোন একটি ই-কমার্স প্রোগ্রামার হিসেবে যুক্ত হয়ে সেখানে তাদের পূর্ণ বা সার্ভিস বিক্রয় করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।

করার জন্য আপনাকে কোন প্রকার টাকা খরচ করতে হবে না। সহজে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করার জন্য বিশ্বস্ত এবং সবচেয়ে ভালো মানের ই-কমার্স ওয়েবসাইট হল দারাজ, আলিবাবা ইত্যাদি।

অনলাইনে সহজে এবং খুব দ্রুত টাকা ইনকাম করার জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং খুবই জনপ্রিয়। এখানে আপনি কোন কোম্পানির প্রোডাক্ট বা কোন পণ্য বা কোন সার্ভিস বিক্রয় করে দেওয়ার মাধ্যমে কমিশন আকারে ইনকাম করতে পারবেন। ধরা যাক আপনি কোন পণ্যের লিংক শেয়ার করলেন আর সেই লিংকে ক্লিক করে যদি অন্য কেউ সেই পন্য বা সার্ভিসটি অর্ডার করে হলে আপনি সেখান থেকে কিছু পরিমাণ কমিশন পাবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম শুরু করতে হলে প্রথমে একটি বিষয় (যেমন: ফ্যাশন, টেকনোলজি, ডিজিটাল প্রডাক্ট ) সিলেক্ট করুন। এরপর একটি মাধ্যম বেছে নিন, যেমন: ইউটিউব, Facebook Pages, ইনস্টাগ্রাম ইত্যাদি। এরপর যেকোনো একটি অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে (যেমন: Daraz, Alibaba, Amazon) যুক্ত হয়ে লিংক সংগ্রহ করুন।

এই লিংকগুলো আপনার বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে শেয়ার করুন এবং সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করুন অন্যদেরকে উদ্বুদ্ধ করুন যাতে করে তারা এই লিঙ্কে ক্লিক করে সেই পণ্যটি অর্ডার করে। যখনই সেই লিংকে ক্লিক করে অন্য কেউ সেই পণ্য বা সার্ভিসটি কিনবেন তখন আপনি টাকা পাবেন। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে পণ্য ডেলিভারি হওয়ার পরেই টাকা পাওয়া যায়।

মার্কেটিং করে আপনি সহজেই প্রতিদিন 400 টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আবার এর থেকে বেশি ও ইনকাম করতে পারবেন। এর কারণ এফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনেকেই দিনে মাসে ১০০ ডলার থেকে শুরু করে ১০০০ ডলার পর্যন্ত ইনকাম করে থাকেন। অ্যাথলেট মার্কেটিং শেখার জন্য ইউটিউব ফেসবুক অথবা বিনামূল্যে বিভিন্ন কোর্সে যুক্ত হতে পারেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে সহজে ঘরে বসে ইনকাম করা যায়।

আমি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করেও ইনকাম করে থাকি আমি দারাজের বিভিন্ন লিংক সংগ্রহ করে সেই লিংকগুলো ফেসবুক পেজের মাধ্যমে প্রচার করার মাধ্যমে সেখান থেকে কমিশন আকারে ইনকাম করে থাকি। এই কাজটি সহজ হয় যে কেউ কোনো প্রকার অভিজ্ঞতা দক্ষতা ছাড়াই শুরু করতে পারে।

ডাটা এন্ট্রি বা ছোট ছোট কাজ করে ইনকাম

অনলাইনে ইনকাম করার জন্য সবথেকে সহজ কাজ হল ডাটা এন্ট্রি বা ছোট কাজ করে ইনকাম করা। বর্তমানে অনলাইনে অনেক ধরনের ছোট ছোট কাজ এবং অনেক ডাটা একই কাজ রয়েছে এবং অনেক কপি-পেষ্ট কাজে রয়েছে যে কাজগুলো করে আপনি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন।


ডাটা এন্ট্রি বা ছোট ছোট কাজ করে ইনকাম করার জন্য মাইক্রোটাস্ক (যেমনঃ ClickWorkers, RemoTasks, Microworkers ) সাইট গুলোতে একাউন্ট তৈরি করুন। এরপর সেখানেই আপনার পছন্দ মতন আপনি যে কাজগুলো করতে পারবেন সেই কাজগুলো খুঁজুন। সেখান থেকে কাজ নিয়ে কাজ করে কাজ ভালোভাবে জমা দিন। সাইটগুলোতে কিভাবে একাউন্ট তৈরি করতে হয় কিভাবে কাজ শুরু করতে হয় এগুলো আপনি ইউটিউব এবং অন্যান্য প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে শিখতে পারবেন। এই সাইটগুলোতে কাজ করে খুবই অল্প সময়ের মধ্যে টাকা ইনকাম করা সম্ভব।

ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম

ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম
অনলাইন থেকে প্রতিদিন ৪০০ টাকা ইনকাম করার জন্য আপনি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং মানে হল নিজের দক্ষতা কে ব্যবহার করে ঘরে বসেই বিদেশের কোন কাজ করে টাকা ইনকাম করা। ফ্রিল্যান্সিং মানে ঘরে বসে শুধুমাত্র বিদেশের কোন কাজ করা নয় আপনি যখন অন্য কারো কাজ করে দেন ( ডিজিটাল মাধ্যমে ব্যবহার করে ) তখন সেটা কেউ ফ্রিল্যান্সিং বলে।

আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং, ট্রান্সলেটর, ভিডিও এডিটিং, ডাটা এন্ট্রি, ডিজিটাল মার্কেটিং অথবা অন্য যে কোন এ ধরনের কাজ জানেন তাহলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করে ইনকাম করতে পারবেন। কাজ পাবার জন্য ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে (যেমনঃ Fiverr, Upwork, Freelancer, PeopleperHour) একাউন্ট তৈরি করুন।

এরপর প্রোফাইলটি সুন্দরভাবে সাজিয়ে নিন এবং আপনার পূর্বের কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকলে সেই দক্ষতা অভিজ্ঞতাগুলো যুক্ত করুন আপনার প্রোফাইলে। আপনি যদি ক্লায়েন্টের মনের মতন করে কাজ করে দিতে পারেন সে ক্ষেত্রে সেখান থেকে আরও বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবে।

নতুন অবস্থায় এই ধরনের সাইট থেকে খুবই কম ইনকাম হয়। আপনি যখন কাজ করবেন তখন আস্তে আস্তে আপনার প্রোফাইলটি আর ভারী হবে অনেক ক্লাইন্টের রিভিউ পাবেন তখন আপনার ইনকাম আরো বৃদ্ধি পাবে।

এই ধরনের সাইট থেকে আপনি চাইলে প্রতি মাসে ৫০০ থেকে ১০০০ ডলার পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন। তবে এই সাইনগুলোতে কাজ করার জন্য ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করার জন্য আপনাকে ধৈর্যশীল হতে হবে। এবং কাজের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করতে হবে তাহলে আপনি এখান থেকে ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

রিয়েল টাকা ইনকাম করুন

ঘরে বসে ইনকাম করার জন্য আমরা উপরে পাঁচটি উপায় জানিয়েছি। কিভাবে সেই সাইটগুলোতে কাজ শুরু করবেন কিভাবে সেখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন তার সম্পূর্ণ গাইডলাইন আমি তুলে ধরেছি। আপনি যদি উপরোক্ত এই কাজগুলো করেন তাহলে আপনি রিয়েল টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

রিয়েল টাকা ইনকাম করার জন্য ফ্রিল্যান্সিং পারফর্ম গুলোতে একাউন্ট তৈরি করুন আপনার একাউন্টটি ভালোভাবে সাজানো এবং সেখানে ক্লাইন্টিক থেকে কাছে নিয়ে ভালোভাবে ক্লায়েন্টদের ইচ্ছা মতন মনের মতন করে জমা দিন এবং সেখান থেকে রিয়েল একা ইনকাম করুন।

উপসংহার - প্রতিদিন 400 টাকা ইনকাম

বর্তমানে অনলাইনে সবাই টাকা ইনকাম করতে চাই। কেউ চাই চাকরি করার পাশাপাশি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে। তবে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে প্রয়োজন অবশ্যই আপনার ধৈর্য এবং কাজের প্রতি ভালোবাসা।

আপনার যদি কাজ করার কোন প্রকার ইচ্ছে না থাকে তাহলে আপনি সেখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন না। আপনি যদি প্রতিদিন 400 টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে একটি নিজের ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে প্রতিনিয়ত মানসম্মত কন্ঠে পাবলিশ করে গুগল এডসেন্স অথবা মনিট্যাগ মাধ্যমে ইনকাম করুন।

আপনি যদি অনলাইনে সত্যিই টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে প্রথমে একটি কাজ নির্বাচন করুন এবং সেই কাজের মধ্যে প্রকাশ করুন এবং টার্গেট অনুযায়ী কাজ করুন। আর ধৈর্য সহকারে প্রতিদিন কাজ করতে থাকলেই আপনি এখান থেকে একটি সময় সফলতা পারবেন।


আপনি যদি এই আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হয়ে থাকেন অথবা কিছু শিখতে জানতে পারেন তাহলে আপনি নিচে ফেসবুক আইকনে ক্লিক করে আপনার ফেসবুক বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। তাহলে আপনার বন্ধু-বান্ধবরা ও এ বিষয়ে জানতে পারবেন এবং ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যদি কথা বুঝতে না পারেন তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে মেসেজ করবেন। অথবা নিজের মন্তব্য করুন অপশন থেকে আপনার মূল্যবান মতামত দিয়ে জানিয়ে দিবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইপয়েন্টইন নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url